4 yrs ·Translate

এতোদিন ঋষি সংস্কৃতিকে কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দিতো ডিজিটাল হিন্দুরা।

এখন বুঝতে পাড়ছেনতো -----
১) শৌচালয় এবং স্নানঘর বাড়ীর বাইরে উঠোনে কেনো
বানানো হতো?
২ ) কেন চুল কাটার পর, বা কোনো মৃতদেহ সৎকার করে ঘরে ফেরার পর বাইরেই স্নান করে ঘরে ঢুকতে হতো বিনা কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে স্পর্শ না করে? কেন স্নানের পর আগুন স্পর্শ করার নিয়ম ছিলো?
৩) কেন চপ্পল বা জুতো বাইরে রাখা হতো, কেন বাইরের জুতো পড়ে ঘরে প্রবেশ নিষেধ ছিলো?
৪ ) কেন বাইরে থেকে এসে ঘরে প্রবেশের সময়
বালতিতে রাখা জল দিয়ে হাত - পা ধুয়ে ঘরে প্রবেশ
করার নিয়ম ছিলো?
৫) কেন জন্ম বা মৃত্যুর পর পরিবার দশ বা তের দিন যে
কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতো না?
৬) কেন মৃত ব্যক্তি এবং দাহ - সৎকারকারী ব্যক্তির
বস্ত্র শ্মশানেই ত্যাগ করার নিয়ম ছিলো?
৭ ) কেন রান্না করার পূর্বে স্নান করা জরুরী ছিলো।কেন স্নান করার পর কোনো অশুদ্ধ ব্যক্তি বা বস্তুর
সংস্পর্শে আসা বারণ ছিলো?
৮ ) কেন কোনো বাড়ীতে মৃত্যু হলো ভোজন প্রস্তুত করা
বারণ ছিলো?
৯ ) কেন প্রাতঃকালে স্নান করে ঘরে ধূপ, কর্পূর, ঘন্টা,
শঙ্খ বাজানোর নিয়ম ছিলো?
==> আমরা আমাদের পূর্বপুরুষের দ্বারা তৈরী নিয়মের
অমর্যাদা করেছি দীর্ঘকাল, আর পশ্চিমী প্রথার অনুসরণ বা অনুকরণ করছি । আজ করোনা ভাইরাস আমাদের সেই সংস্কারের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে ।।

image